Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

কেউ পাতা নিয়ে শাস্ত্রীয় গান গাইতে পারেন, কেউ ফুল নিয়ে গজল গান আবার কেউ ডাল তুলে গীত গাইতে পারেন। সামগ্রিকভাবে কাওয়ালিতে সবকিছুই আছে।

প্রসিদ্ধ খাবার: মাটন দম বিরিয়ানী এবং হাইদ্রাবাদী বিরিয়ানী

১৯. পুরান ঢাকার মদিনা হোটেলের লুচি-ডাল।

ইসলামের স্বর্ণযুগ: ছয় শতাব্দী জুড়ে বিস্তৃত এক সোনালী সময়

এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের বৈশিষ্ট্য সহ পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির একটি তালিকা।

..আরামে বইসা গল্প কইরা খাওন চলে। আমরা কষ্ট কইরা কাচাইয়া কুচাইয়া here টাকা বাইর কইরা সবচেয়ে কম দামের পিৎসাটা (মানে একটা আমেরিকান ভেজি পিৎসা আছে, ঐটা) হইলেও অর্ডার দিতাম...শর্মা নাকি বিখ্যাত আরবে(!)...শর্মা দেখলেই আমার অ্যারবিয়ানগো খাদ্যরুচী নিয়া প্রশ্ন তৈরী হয়...কি বিচ্ছিরি দেখতে!! সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

কাওয়ালি সংগীত হলো সুফি সাধকদের বাণী। আধ্যাত্মিক গানগুলো অনেকটা ঈশ্বরের সাথে কথোপকথনের মতো হয়। গানের কথাগুলো নানা বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে বাজানো হয়।

➣ আবার ১৬০৮ সালে ঢাকায় প্রথম মুঘলদের পা পড়লে ১৬১০ সালে তৎকালীন মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর কে সম্মান করে সুবেদার ইসলাম খান চিশতী তার জীবিত কাল পর্যন্ত ঢাকার নাম জাহাঙ্গীরনগর রেখেছিলেন। তখন ঢাকা প্রথমবারের মতো রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে। 

তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার 'মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ'-এ (পরে যার নাম আরমানিটোলা হয়) আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান)। ঢাকার ধণাঢ্য ব্যক্তি মীর আবু সাঈয়ীদের নাতি ছিলেন তিনি। মির্জা মসজিদ নির্মাণ করেন। ‌মির্জা সাহেবের মসজিদ হিসেবে এটি তখন বেশ পরিচিতি পায়। ১৮৬০ সালে মারা যান মির্জা গোলাম পীর। পরে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে।

৩৮. ধানমন্ডি/বনানীর স্টার হোটেলের কাচ্চি এবং কাবাব।

➣ আবার পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ডবাক হতে ঢাকা হয়েছে বলেও মনে করেন অনেকে।এলাহাবাদ লিপিতে সমুদ্রগুপ্তের আমলে ডবাক নামে পূর্বাঞ্চলের একটি রাজ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।এই ডুবাক রাজ্য হতে ঢাকার উৎপত্তি বলেও অনেকে মনে করেন।

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

প্রসিদ্ধ খাবার: বাসমতি চালের ভুনা খিচুড়ি, ইলিশ ও রুই খিচুড়ি। প্রাপ্তিস্থান: ৮৩ নাজিমুদ্দিন রোড

৭১. সোহরাওয়ার্দী কলেজের সামনে জসিমের চটপটি ও ফুচকা।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা”

Leave a Reply

Gravatar